Breaking

September 30, 2022

রবিউল আউয়াল মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত

 রবিউল আউয়াল মাসের আমল গুরুত্ব ও ফজিলত



রবিউল আউয়াল মাসের ফজিলত,রবিউল আউয়াল মাসের আমল গুরুত্ব ও ফজিলত,রবিউল আউয়াল মাসের আমল,রবিউল আউয়াল মাসের ফজিলত,রবিউল আউয়াল মাসের আমল,রবিউল আউয়াল মাসের আমল ও ফজিলত,রবিউল আউয়াল মাসের রোজা,রবিউল আওয়াল মাসের আমল,রবিউল আউয়াল মাসের নির্দিষ্ট আমল,রবিউল আউয়াল মাসের রোজা,রবিউল আওয়াল মাসের ফজিলত,রবিউল আউয়াল মাসের ফজিলত ও আমল,রবিউল আউয়ালের ফজিলত,রবিউল আউয়াল,রবিউল আউয়াল মাসের ফজিলত,রবিউল আউয়াল মাসের ওয়াজ,রবিউল আউয়াল এলো,রবিউল আউয়াল মাসের আমল,রবিউল আউয়াল মাসের বয়ান,১২ই রবিউল আউয়াল,12 ই রবিউল আউয়াল এলো,১২ই রবিউল আউয়াল গজল,রবিউল আউয়াল মাসের রোজা,রবিউল আউয়াল মাসের দোয়া,রবিউল আউয়াল এর আমল,১২ ই রবিউল,১২ রবিউল আউয়াল এর আমল,১২ ই রবিউল আউয়াল ঈদে মিলাদুন্নবী,রবিউল আউয়ালের আমল,১২ই রবিউল আউয়াল এর ফজিলত


হযরতের জন্মের ইতিহাস

১২ই রবিউল আউয়ালের দ্বিতীয় সপ্তাহে, বিশ্বের রহমত, সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ ও নবী হজরত মুহাম্মদ মোস্তফা জন্মগ্রহণ করেন। কুরাইশ বংশের খান্দান বনি হাশেম বংশের সর্বশ্রেষ্ঠ আবদুল মুত্তালিবের পুত্র আমেনার গর্ভে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। যদি তিনি জন্ম না নিতেন, আল্লাহ আকাশ ভূধর, বৃক্ষ লতা হইতে শুরু করিয়া মানবজাতি নবী-আউলিয়া, মোটকথা কোন কিছুই সৃষ্টি করতেন না। তাই তো তিনি রহমাতুলিল আলামিন বা দুনিয়ার রহমত। নবী-অলি, জিন ও ফেরেশতারা সবাই হযরতের নূরথেকে সৃষ্টি। নবী নিজেই আল্লাহর বিশেষ নূর দ্বারা সৃষ্ট, তাই এ মাসে বিশেষ করে হযরতের জন্ম রজনীতে যিনি একাগ্রচিত্তে আল্লাহর ইবাদত করেন, আল্লাহ তাকে সর্বদিক থেকে বরকত দান করেন। তাই রবিউল আউয়াল মাস অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ মাস-খুশির মাস। এটি একটি দুঃখের মাসও বটে। কেননা হযরত এ মাসেই ইন্তেকাল করেন।

 

সম্পর্কিত পোষ্ট

ঈদ-এ-মিলাদুন্নবী

দোয়া করার নিয়ম

মহানবীকে স্বপ্নে দেখার উপায়

যে সময় দোয়া কবুল হয়

ইবাদত কবূল হওয়ার শর্তাবলী ১ম পর্ব

সূরা ফাতিহার বৈশিষ্ট্য ও ফজিলত

কবিরা গুনাহসমূহ


রত মুহাম্মদ (সাঃ) এর মৃত্যুর বিবরণ

১২ই রবিউল আউয়াল যেমন সারা বিশ্বের মানুষ এবং মুসলমানদের জন্য খুশি ও আনন্দের দিন, তেমনি এটি দুঃখ ও শোকেরও দিন। কারণ এই দিনে সমগ্র মানব জাতির ত্রাণকর্তা হজরত মুহাম্মদ (সা.) জন্মগ্রহণ করেন এবং ৬৩ বছর বয়সে একই দিন ও তারিখে মৃত্যুবরণ করেন। ছফরের ২৭ তম দিনে রাসূলের মৃত্যু রোগ শুরু হয়। রবিউল আউয়ালের দ্বিতীয় সপ্তাহে যখন তা বৃদ্ধি পেয়ে চরম আকার ধারণ করে, তখন তিনি তাঁর মৃত্যুশয্যায় উম্মতের সম্পর্কে চিন্তা করেন- উম্মতের অবস্থা কী হবে? অতঃপর জিব্রাইল (আঃ) উত্তর দিলেন যে, একমাত্র আল্লাহই উম্মতের তত্ত্বাবধায়ক এবং আপনাকে জানিয়ে দিয়েছেন যে, আপনার উম্মতের কাউকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করবেন না। হযরত এতে খুশি হলেন এবং তাঁর শ্রেষ্ট বন্ধুর সাথে দেখা করার জন্য প্রস্তুত হলেন! আহা! উম্মত দরদী নবী।


নিরপরাধ ও পাপীদের পরিণতি

মানুষ নির্দোষ হয়ে জন্মায়। পরবর্তী সময়ে শয়তানের প্রভাব ও পরিবেশের কারণে কিছু মানুষ ইসলাম বিমুখী হয়ে পড়ে। কিছু মানুষ আল্লাহর পথে চলে। তার সামর্থ্য অনুযায়ী ইবাদত করলে সে কখনোই আল্লাহর আনুগত্যের রেখা অতিক্রম করবে না। এই শ্রেণীর নেককার লোকেরা চির শান্তির আবাস জান্নাতে প্রবেশ করতে সক্ষম হয়। অপরদিকে প্রবৃত্তির আরেক শ্রেণী আছে যারা আল্লাহর আদেশ-নিষেধ ভুলে পাপ পথে অগ্রসর হয়েছে এবং প্রবৃত্তির দাস হয়ে গেছে। তাদের পরিণতি খুবই দুঃখজনক-জাহান্নাম তাদের চিরস্থায়ী শাস্তির স্থান। বিচার দিনে তাদের আমলনামা হইবে কৃষ্ণ বর্ণের, আমলনামা দেওয়া হইবে তাদের বা'হাতে। সেদিন শত দুঃখ করলেও কোন ফল হবে না। তাই সকল প্রবৃত্তির দাসত্ব পরিহার করে আল্লাহর ইবাদতে আত্মনিয়োগ করা অবশ্যই কর্তব্য। আল্লাহর নবী বলেছেনঃ তুমি যে পরিস্থিতিতেই থাকো না কেন আল্লাহকে ভয় করো। যদি তুমি পাপ করে ফেলো তবে তার প্রায়শ্চিত্ত করো, ভাল কাজ করো এবং মানুষের সাথে সদ্ব্যবহার কর

 

আরো পড়ুনঃ

প্রথম কাতারে নামাজ পড়ার ফযীলত

সাহু সিজদাহ করার নিয়ম

নামাজ অবস্থায় অযূ ভঙ্গ হলে করণীয়

আকিকার গোসত কতদিন খাওয়া যাবে

প্রস্রাব-পায়খানা করার নিয়ম



তওবার উৎসাহ দান

নির্দোষ এবং পাপী সকলের তওবা করা প্রয়োজন। যা কোন গুনাহ ছিলোনা আমাদের সেই প্রাণের নবী দৈনিক ৭০ বারের অধিক তওবা করতেন।

 

সম্পর্কিত পোষ্ট

তওবা কবুল হওয়ার শর্ত

তওবার নামাজ কিভাবে পড়তে হয়

নামাযের প্রয়োজনীয় দোয়াসমূহ

নামাজে টুপি খুলে গেলে করণীয়

কাযা নামাজ পড়ার নিয়ম



পাপী পাপের ক্ষমার জন্য অনুতপ্ত হতে হবে তওবা করতে হবে। পাপ না করার জন্য সতর্ক থাকতে হবে, নতুবা ছোটখাটো গুনাহ কোন দিক দিয়ে হবে আমরা তা বুঝতেই পারবোনা। তওবা ছাড়া কোন মানুষেই রক্ষা পাবে না। যেহেতু ভুলগুলো মানুষের সঙ্গী, সেহেতু এগুলো সাধারণত প্রায় সবারই হয়ে থাকে। তবে কেয়ামতের দিন প্রতিটি কর্মের হিসাব-নিকাশ করা হবে। সেদিন কোনো পাপ বাদ যাবে না, কোনো পুণ্য থাকবে না যা পরিমাপ করা হবে না- গণনা করা হবে না। তাই তওবা ছাড়া কোন মানুষেরই গত্যন্তর নাই। তওবা হল মানুষের মুক্তি পাবার অন্যতম উপায়তওবা করিলে আল্লাহ যে প্রকার খুশী হন, অন্য কিছুতে এ প্রকার হন না। আর মুক্তির একমাত্র উপায় হলো আল্লাহর সন্তুষ্টি।

আল্লাহ সবাইকে তওবা করার তৌফিক দান করুন।

 

আরো পড়তে পারেনঃ

৫ টি কথায় সকল চাওয়া/ যেসব আমলে দ্রুত দোয়া কবুল হয়

সালাতুস তাসবীহ

নামাজ বা সালাত আদায়ের নিয়ম

শিরকের বিবরণ

মা-বাবা সাথে সন্তানের আচরণ কেমন হবে

মহিলাদের যাদের সাথে দেখা দেয়া জায়েয

জুমার গুরুত্ব ও ফজিলত

ইসলামে প্রতিবেশীর অধিকার পর্ব ১

ইসলামে মেহমানদারির গুরুত্ব ও বিধান

ফকির মিসকীনের হক বা অধিকার

ফরজ সালাতের পরের দোয়া ও জিকির

হালাল উপার্জন

হারাম উপার্জনের পরিণতি

কন্যা সন্তান আল্লাহর রহমত

যৌবনকাল ইসলামে ইবাদতের শ্রেষ্ঠ সময়

চল্লিশ দিন জামাতে নামাজ পড়ার ফজিলত #তাকবীরউলা

হস্তমৈথুন এবং এটা থেকে বাঁচার উপায়

দামি আতর কেনা কি অপচয় হিসেবে বিবেচিত হবে?

দুই মসজিদ কাছাকাছি, কোন মসজিদে নামাজ পড়বেন?

চেয়ারে বসে নামাজ পড়ার বিধান

মোবাইল ফোনে কোরআন তেলাওয়াতের আদব

দোয়া কবুল না হওয়ার কারণ

Popular Posts