ফরজ নামাজ শেষে বিশ্বনবীজির দোয়াসমূহ
اللهم
أنت السّلام
ومنك السّلام
تباركت ياذا
الجلال والإكرام
①
لا إله
إلا الله
وحده لا
شريك له،
له الملك،
وله الحمد،
وهو على
كل شيء
قدير، اللهم
لا مانع
لما أعطيت،
ولا معطي
لما منعت،
ولا ينفع
ذا الجل
منك الجد
②
اللهم أعني
على ذكرك
وشكرك وحسن
عبادتك ③ الله
لا إله
إلا هو
الحي القيوم
لا
تأخذه سنة
ولا نوم
له ما
في السموت
وما في
الأرض من
ذا الذي
يشفع عندة
إلا بإذنه
يعلم ما
بين أيديهم
وما خلفهم
ولا يحيطون
بشيء من
علمية إلا
بما شاء
وسع كرسيه
الشموت والأرض
ولا يودة
حفظهما وهو
العلي العظيم
④
لا إله
إلا الله
وحده لا
شريك له،
له الملك
وله الحمد،
وهو على
كل شيء
قدير ⑤
উচ্চারণঃ আল্লাহু আকবার।
অর্থঃ আল্লাহ সবচেয়ে বড়। (সহীহ বুখারি, হাঃ ৮৪২)
আসতাগফিরুল্লাহ, তিন বার
অর্থঃ আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই।
নিন্মোক্ত দোয়া এক বারঃ
উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা আনতাস সালামু ওয়া মিনকাস সালামু,
তাবারাকতা ইয়া যালজালালি ওয়াল ইকরাম। ①
অর্থঃ হে আল্লাহ! তুমিই শান্তি আনায়নকারী। তোমার
নিকট হতেই শান্তি আসে। হে পরাক্রম ও সম্মানের অধিকারী! তুমি বারকাত ও প্রাচুর্যময়।
(তিরমিজি, হাঃ ৩০০)
সম্পর্কিত
পোষ্ট
দোয়া
করার নিয়ম
নামাযের প্রয়োজনীয় দোয়াসমূহ
নামাজের প্রকারভেদ/ Foroj-Wajib-Sunnat-Nofol Namaj
নামাজ
বা সালাত আদায়ের নিয়ম-Namaj Adayer Niyom
নামাযের গুরুত্বপূর্ণ মাসালা/Namajer Gurottpourno Masala
নামায অবস্থায় অযূ ভঙ্গ হলে করণীয়
উচ্চারণঃ লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লাশারিকালাহু,
লাহুল মুলকু, ওয়ালাহুল হামদু, ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শায়য়িন কাদির। আল্লাহুম্মা
লা মানিয়া লিমা আ'ত্বয়তা ওয়ালা মু'তিয়া লিমা মানা'তা ওয়ালা ইয়ানফায়ু যাল জাদ্দি
মিনকাল জাদ্দু। ②
অর্থঃ এক আল্লাহ ব্যতীত কোন ইলাহ নেই, সার্বভৌমত্ব
একমাত্র তাঁরই, সমস্ত প্রশংসা একমাত্র তাঁরই জন্য, তিনি সব কিছুর উপরই ক্ষমতাশীল। হে
আল্লাহ! আপনি যা প্রদান করতে চান তা রোধ করার কেউ নেই, আর আপনি যা রোধ করেন তা প্রদান
করার কেউ নেই। আপনার নিকট (সৎকাজ ভিন্ন) কোন সম্পদশালীর সম্পদ উপকারে আসে না। (সহীহ
বুখারি, হাঃ ৮৪৪)
উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা আয়িন্নি আলা যিকরিকা
ওয়া শুকরিকা ওয়া হুসনি ইবাদাতিক। ③
অর্থঃ হে আল্লাহ! আপনার জিকির করা, শুকরিয়া আদায়
করা এবং উত্তম ইবাদত করার ক্ষেত্রে আমাকে সাহায্য করুন। (আবু দাউদ, হাঃ ১৫২২)
আয়াতুল কুরসি পাঠ করাঃ
উচ্চারণঃ আল্লাহু লা ইলাহা ইল্লা হু, আলহাইয়্যুল
ক্বাইয়্যুম লা তা’খুযুহু সিনাত্যু ওয়ালা নাউম। লাহু মা ফিছছামা ওয়াতি ওয়ামা ফিল
আরদ্। মান যাল্লাযী ইয়াশফায়ু' ইনদাহু ইল্লা বি ইযনিহ। ইয়া'লামু মা বাইনা আইদিহিম
ওয়ামা খালফাহুম ওয়ালা ইউহিতুনা বিশাইইম্ মিন ই’মিহি ইল্লা বিমা শাআ’। ওয়াসিয়া'
কুরসিইউ হুছ ছামাওয়াতি ওয়াল আরদ্, ওয়ালা ইয়াউদুহু হিফজুহুমা ওয়াহুয়াল ’আলিয়্যূল
আজীম। ④
সম্পর্কিত পোষ্ট
তওবার নামাজ কিভাবে পড়তে হয়
তওবা কবুল হওয়ার শর্ত/Taoba Kobul
Hoyar Sorto
যে সময়
দোয়া কবুল হয়-Je Somoy Dua Korle Kobol Hoy
ইবাদত
কবূল হওয়ার শর্তাবলী ১ম পর্ব
নামাজ ছেড়ে দেয়ার পরিণতি/নামাজ না পড়ার শাস্তি
প্রথম
কাতারে নামায পড়ার ফযীলত/Protom Katare Namaz Porar Fojiot
সাহু সিজদাহ করার নিয়ম/Sahu Sijdah Korar Niyom
অর্থঃ আল্লাহ্, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ্ নাই। তিনি চিরঞ্জীব,
সর্বসত্তার ধারক। তাঁহাকে তন্দ্রা অথবা নিদ্রা স্পর্শ করে না। আকাশ ও পৃথিবীতে যাহা
কিছু আছে সমস্ত তাঁহারই। কে সে, যে তাঁহার অনুমতি ব্যতীত তাঁহার নিকট সুপারিশ করিবে?
তাহাদের সম্মুখে ও পশ্চাতে যাহা কিছু আছে তাহা তিনি অবগত। যাহা তিনি ইচ্ছা করেন তদ্ব্যতীত
তাঁহার জ্ঞানের কিছুই তাহারা আয়ত্ত করিতে পারে না। তাঁহার কুরসী' আকাশ ও পৃথিবীময় পরিব্যাপ্ত;
ইহাদের রক্ষণাবেক্ষণ তাঁহাকে ক্লান্ত করে না; আর তিনি মহান, শ্রেষ্ঠ। (সূরা বাক্বারাহ,
আয়াতঃ ২৫৫)
আবু উমামা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ
(সাঃ) বলেছেন, যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর আয়াতুল কুরসি পাঠ করবে, মৃত্যু
ছাড়া তার জন্য জান্নাতে প্রবেশ করা থেকে বাধা প্রদান করার মতো কোন কিছু থাকবে না।
(বুলুগুল মারাম, হাঃ ৩২৬)
সুবহানাল্লাহ ৩৩ বার, আলহামদু লিল্লাহ ৩৩ বার, আল্লাহু
আকবার ৩৩ বার এবং একবার-
উচ্চারণঃ লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকা
লাহু, লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু, ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শায়য়িন ক্বাদির। ⑤
অর্থঃ আল্লাহ ছাড়া কোন প্রকৃত উপাস্য নেই। তিনি
একক, তার কোন শরিক নেই। সমস্ত রাজত্ব তার জন্য এবং সমস্ত প্রশংসাও তার জন্য। আর তিনি
সবকিছুর উপর ক্ষমতাবান। (সহীহ মুসলিম, ১২৩৯)
আবু হুরাইরা (রাঃ) রাসূলুল্লাহ (সাঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে,
তিনি বলেছেন, যে ব্যক্তি প্রত্যেক নামাযের পর ৩৩ বার সুবহানাল্লাহ ৩৩ বার আলহামদুলিল্লাহ
৩৩ বার আল্লাহু আকবার পড়ে এবং ১০০ বার পূর্ণ করার জন্য একবার উক্ত দোয়াটি
পড়ে তার সমস্ত গুনাহ ক্ষমা করে দেয়া হয়, যদিও তা সাগরের ফেনাপুঞ্জের সমতুল্য হয়।
নামাজের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা এবং নামাজ সম্পর্কে ঘটনা পর্ব ১
নামাজ ও যাকাত এর
গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা
মহানবীকে স্বপ্নে দেখার উপায়-Mohanobi ke sopne dekhar
amol
আকিকার গোসত কতদিন খাওয়া যাবে-Akikar Mangso
আকীকা এবং কিছু ভ্রান্ত ধারণা/Akikar Niyom
নফল রোজার মাসআলা/Nafal Rojar Masala
ইসলাম ও ঈমানের দাওয়াত
সূরা ফাতিহা/Surah Fatiha
সূরা ফাতিহার শানে নুযূল/ Sura Fatihar Sane Nuzul
সূরা ফাতিহার বৈশিষ্ট্য ও ফজিলত/Sura Fatihar Fojilot
কবিরা গুনাহসমূহ/Kobira Gunahasomuh
পাঁচ কালেমা আরবি ও বাংলা অর্থসহ
উচ্চারণ/5 Kalema
শিরকের বিবরণ/Shirok
প্রস্রাব-পায়খানা করার নিয়ম/Prosrab-paykhana korar niyom
ঢিলা-কুলুখ ব্যবহারের নিয়ম/Ḍhila-kulukh
beboharer niyom
মা-বাবা সাথে সন্তানের আচরণ কেমন হবে/Baba-Maa
জুমুয়ার
নামায পড়ার নিয়ত/Jumuwar namaz poṛar niyot
জুমার
গুরুত্ব ও ফজিলত/Jumar Gorotto o Fojilot
ইসলামে নারীর পর্দার গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা
মহিলাদের
যাদের সাথে দেখা দেয়া জায়েয
জিলহজ্জ মাসের চাঁদ
দেখার পূর্বে করণীয়
ইসলামে মেহমানদারির
গুরুত্ব ও বিধান/Mehomandari
ইসলামে প্রতিবেশীর অধিকার পর্ব ১
ফকির মিসকীনের হক
বা অধিকার/Fokir Miskiner Odhikar