তওবা-এস্তেগফারের নিয়ম
ক্ষমার জন্য খাঁটি দিলে
আল্লাহর কাছে তওবা-এস্তেগফার করতে হবে। তওবা-এস্তেগফার খাঁটি হওয়ার জন্য চারটা কাজ
হওয়া জরুরী।
আরও পড়তে পারেনঃ
৫ টি কথায় সকল চাওয়া/ যেসব আমলে দ্রুত
দোয়া কবুল হয়
এক নম্বরঃ জীবনে যত গোনাহ
হয়েছে তার জন্য মনে মনে অনুতপ্ত হওয়া। গোনাহের জন্য যদি আমি মনে মনে অনুতপ্ত না হই,
শুধু মুখে মুখে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই তাহলে খাঁটি তওবা হবে না।
দুই নম্বরঃ ঐ গোনাহ এখন-ই ছেড়ে দিতে
হবে। গোনাহও করতে থাকব, গোনাহও ছাড়ব না আবার এস্তেগফারও করতে থাকব, তাহলে খাঁটি
তওবা এস্তেগফার হবে না।
তিন নম্বরঃ ঐ গোনাহ সামনে আর করব না- মনে মনে এরকম দৃঢ় প্রতিজ্ঞা নিতে হবে।
মনে মনে পাক্কা এরাদা করতে হবে যে, এই গোনাহ ভবিষ্যতে আর করব না।
চার নম্বরঃ কোন বান্দার হক যদি আমি নষ্ট করে থাকি অর্থাৎ কারও অর্থ যদি আত্মসাত
করে থাকি, কারোর পাওনা সাধ্য থাকা সত্ত্বেও যদি না দিয়ে থাকি বা অন্য যেকোন ভাবে
বান্দার কোন হক যদি নষ্ট করে থাকি তাহলে যথা সাধ্য সে হক আদায় করার চেষ্টা করতে
হবে। বান্দার হক বান্দা মাফ না করলে আল্লাহ পাক কখনো মাফ করবেন না।
এই চারটা কাজ করার পরে
যখন আল্লাহর কাছে তওবা এস্তেগফার করব, তখন খাঁটি তওবা-এস্তেগফার হবে, তখন আল্লাহ
পাক আমাকে ক্ষমা করবেন ইন-শা-আল্লাহ। আল্লাহপাক সব সময় ক্ষমা করার জন্য প্রস্তুত,
তবে আমাদেরকে ক্ষমা পাওয়ার জন্য খাঁটি দিলে তওবা-এস্তেগফার করতে হয়ে এবং তওবা
এস্তেগফারের জন্য এই চারটা কাজ করতে হবে।
নামাযের প্রয়োজনীয় দোয়াসমূহ
নামাজ বা সালাত আদায়ের নিয়ম-Namaj Adayer Niyom
সালাতুস তাসবীহ
দোয়া করার নিয়ম
মহানবীকে স্বপ্নে দেখার উপায়-Mohanobi ke sopne dekhar amol
যে সময় দোয়া কবুল হয়-Je Somoy Dua Korle Kobol Hoy
ঈদের নামাজের নিয়ত ও নিয়ম-Eider namajer niyot o niyom
আকিকার গোসত কতদিন খাওয়া
যাবে-Akikar Mangso
নফল রোজার মাসআলা/Nafal Rojar Masala
এতেকাফ এর মাসাআলা/Etekaf
er Masala/এতেকাফের শর্তসমূহ
শবে কদর, এ'তেকাফ ও ফিতরা মাসআলা
হজ্জের গুরুত্ব
ও ফযীলত-Hajjer Gurutto o Fajilat
ঈদুল ফিতরের তাৎপর্য-EdulFitorer Tatporjo
সদকায়ে ফিতর/ফিতরা এর মাসায়েল/sadkaye fittor/fitara er masayel
নামাজ ও যাকাত এর
গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা
কুরবানীর ইতিহাস,
তত্ত্ব, ফাযায়েল ও মাসায়েল